“আমার আব্বু ইসলামী ব্যাঙ্কের এমপ্লয়ি । আব্বুর কলিগ মিরপুর ব্রাঞ্চে আছেন । সারাদেশে যেভাবে ইসলামী ব্যাঙ্কের বুথ এবং ব্রাঞ্চে হামলা হচ্ছে সেটা নিয়ে ওই ব্রাঞ্চের ম্যানেজার টেনশনে ছিলেন । তার উপর ব্রাঞ্চের পাশেই স্থানীয় লীগনেতাদের আয়োজনে কনসার্ট -সমাবেশ হত প্রতি সন্ধ্যায় । সমাবেশে প্রায় পঞ্চাশজনেরও বেশি লীগকর্মী থাকত । এই ভয়েই ব্রাঞ্চের পক্ষ থেকে মিরপুর দুই নাম্বার থানায় জিডি করতে পাঠানো হয় একজন কর্মচারীকে । কিন্তু উনি গেলে উনার কাছ থেকে জিডি নেয়া হয়নি । উনাকে বলা হয় আপনার বসকে পাঠান । তারপর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আরেকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে থানায় গেলে তাদেরকে গতকাল ‘নাশকতার পরিকল্পনা’র অভিযোগে আটক করে পুলিশ । এটা নিয়ে কালকে থেকেই বিভিন্ন চ্যানেলে স্ক্রল দেখানো হচ্ছে ।
এখানেই শেষ নয় । পরে রাতে দুইজনের মুক্তির জন্য প্রায় চার লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয় । কিন্তু দুই পরিবারের পক্ষ থেকে এক লাখ টাকার বেশি দেয়া সম্ভব না । তার উপর টাকা দিলেই যে ছেড়ে দিবে তারও কোন নিশ্চয়তা নেই ।
কিন্তু এখানেও শেষ হয়নি । ব্যাঙ্ক থেকে সবার বাসার ঠিকানা নিয়ে গেছে পুলিশ । এখন কেউই আর রাত আটটার পর বাসায় থাকতে পারছেন না । কালকে রাতে আমরাও বাসায় থাকতে পারিনি । আমাদের রাতগুলো কাটছে অসম্ভব ভয়ে”
এখানেই শেষ নয় । পরে রাতে দুইজনের মুক্তির জন্য প্রায় চার লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয় । কিন্তু দুই পরিবারের পক্ষ থেকে এক লাখ টাকার বেশি দেয়া সম্ভব না । তার উপর টাকা দিলেই যে ছেড়ে দিবে তারও কোন নিশ্চয়তা নেই ।
কিন্তু এখানেও শেষ হয়নি । ব্যাঙ্ক থেকে সবার বাসার ঠিকানা নিয়ে গেছে পুলিশ । এখন কেউই আর রাত আটটার পর বাসায় থাকতে পারছেন না । কালকে রাতে আমরাও বাসায় থাকতে পারিনি । আমাদের রাতগুলো কাটছে অসম্ভব ভয়ে”
No comments:
Post a Comment